Domain Investor

If you have a valuable domain, it is equivalent to having a building or a flat or land, or gold, diamonds. If you want to know this topic, you have to do graduation on domain investment.

🔴এই সেক্টরে কাজ করার জন্য যে সকল টুলস এর সাথে আপনার পরিচিত হওয়া দরকার সে টুলস এর ব্যবহার জানতে হয়ত দুই থেকে তিন মাস বা সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগতে পারে , এটি আপনার ওপর নির্ভর করবে।  একটি ডোমেইনের প্রকৃত মূল্য বুঝতে, যেমন : একটি ডোমেইন কেন বাইয়ার আপনার থেকে এত দাম দিয়ে ক্রয় করবে, সেই ডোমেইন মূলত কোন কাজে ব্যবহার হবে এবং সেটির মার্কেটপ্লেস এর লিস্টিং করার সময় কত দাম দিয়ে রাখবেন ইত্যাদি সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় বুঝতে, শিখতে এবং জানতে মোটামুটি আপনার তিন থেকে চার বছর  কমবেশি সময় প্রয়োজন হবে, এটিও আপনার উপর নির্ভর করবে।  সর্ব প্রথম ধৈর্য, দ্বিতীয়তঃ গবেষণা এবং তৃতীয়তঃ দক্ষতা এই তিনটি বিষয়ে আপনার মধ্যে থাকতে হবে একজন  ডেমেইন ইনভেস্টর হওয়ার জন্য। 

🔴Patience is a tree with thorns, but its fruit is very sweet ডোমেইন নিয়ে কাজ করার পূর্বে সর্বনিম্ন তিন থেকে চার বছর এ বিষয়ে পড়াশোনা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে, তারপরে আপনি একজন মিডিয়াম লেভেলের Domain investor  হতে পারেন।  প্রচন্ড পরিমাণ ধৈর্য এবং লোকসানের ঝুঁকি নিতে না পারলে সেক্টরে সফল হওয়া প্রায় অসম্ভব। সুতরাং কারো কথাই প্রভাবিত হয়ে অথবা আপনার পাশের বন্ধু বা পরিচিত কেউ এ সেক্টরে সাকসেস এনেছে বিধায় আপনিও সাকসেস আনতে পারবেন , বিষয়টি ভাবা একেবারেই  মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই নয় । কারণ আপনার ক্ষেত্রে বিষয়টি বিপরীত হতে পারে । তাই রিস্ক বা ঝুকি নেওয়ার মানসিকতা না থাকলে এই সেক্টরে ভুলবো পা বাড়বেন না,  দেখুন  BUILT DOMAIN দীর্ঘ সময় ধরে / 2017 সাল থেকে আমরা এই সেক্টর নিয়ে কাজ করছি , এবং আমাদের সকল স্টাফ কমপক্ষে তিন/ চার বছর এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েই তারপর ওই আমাদের সাথে কাজ করছে । ঝুঁকি এবং ধৈর্য ধরা সহ, সময় ইনভেস্ট করেছে বিধায় আজকে যতদূর পর্যন্ত আমরা এসেছি আলহামদুলিল্লাহ ।

🔴Domain Brand value: Google.com , yahoo.com , Amazon.com, Alibaba.com, Ebay.com, facebook.com, Twitter.com,  Instragram.com,  linkedin.com, Tumblr.com, pinterested.com  এগুলো যেমন এক একটি বিখ্যাত কোম্পানি, তার পূর্বে এগুলো এক একটি বিখ্যাত ডোমেইন ।  ঠিক তেমনীয় বাংলাদেশিও কোম্পানি  বিকাশ, নগদ,  রকেট,  ঢারাজ, বিড়ি শপ এগুলো প্রতিটি এক একটি ডোমেইন বা নাম।  এগুলো সকল প্রথম তৈরী বা রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছিলো তখন কি সবাই এদের ছিনতো, নিশ্চয়ই না। সেই সময় এদের ব্যান্ড ভ্যালু ছিলো ০, কিন্তুু আজ এই সকল ডোমেইন এর ব্যান্ড ভ্যালু বাড়তে বাড়তে কোটি, শত কোটি, হাজার কোটিতে রুপান্তর হয়েছে । এদের অবস্থাও একইরকম। আজ আপনার কোম্পানীর বা নিজের পারসনাল বিজনেস এর জন্য যখন একটি নাম বা ডোমেইন চয়েজ করছেন, তখন সেই ডোমেইনটির ব্যান্ড ভ্যালু ০ টাকা, তবে একটি সময় পর সেটি লক্ষ, কোটি, শত কোটি, হাজার কোটি ব্যবসায় রুপান্তর হয়ে যাবে/ হয়ে যেতে পারে।  একটি ডোমেইন বা এর এক্সটেনশন বিভিন্নভাবে দামি বা মূল্যবান হতে পারে যেমন এটির ব্র্যান্ড কোয়ালিটির নাম, সৌন্দর উচ্চারণ, দেখতে চমৎকার, অথবা ডোমেইন অনেক পুরনো অথবা  রেংকিং খুবই ভালো ,অতীতে ডোমেন এর মালিক প্রজেক্ট লস করার কারণে এই ডোমেটি ছেড়ে দিয়েছিল ,কিন্তু পরবর্তীতে সেটি আপনি ক্রয় করে নতুন করে বিজনেস আরম্ভ করেন ভাগ্য হইতো এখানে আপনাকে পরিবর্তন করে দিতে পারেন।  এটির   DA PA TB QB PQ MT OS   DH   KW   SEO  WT  ইত্যাদি ইত্যাদি। সম্পূর্ণ কৌশল বা বিষয়টি বুঝতে  দীর্ঘ সময় ধরে আপনাকে এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন এবং পরিশ্রম করে যেতে হবে । মোটামুটি চারটি বছর সময় নিয়ে এই ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে পড়াশোনা করুন । দেখুন বর্তমান বিশ্বের অষ্টম তম ধনী ভারতের মুকেশ আম্বানি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর, বাজার মূল্যের দিক থেকে ভারতের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি , একসময় তার ভাই অনিল আম্বানি ছিলেন মুকেশ আম্বানি থেকেও ধনী , ২০০৮ সালে বিশ্বের অষ্টম ধনী ছিলেন অনিল আম্বানি , একটা সময় গিয়ে অনিল আম্বানি ব্যবসা লস করেই দেউলিয়া হয়ে যান , যে টি ছিল ২০২০ সাল । সেই সময় তার বড় ভাই মুকেশ আম্বানি তার রিয়ালেন্স কোম্পানিটি ক্রয় করে নেন এবং পরবর্তীতে তার অন্য অন্য ব্যবসা সহ  রিয়ালেন্স ব্যবসা দিয়ে তিনি বিশ্বের অষ্টম তম ধনী তে রূপান্তরিত হন ।  Mukesh Ambani VS Anil Ambani  এটি লিখে ইউটিউবে সার্চ করলে বিস্তারিত ঘটনা জানতে পারবেন।  যাইহোক এখানে ধরে নেওয়া যাক  রিয়ালেন্স কোম্পানি একটি ডোমেইন  যা যা  ছোট ভাই অনিল আম্বানি  ক্ষেত্রে ছিল দেউলিয়া এবং লস প্রজেক্ট পরবর্তীতে বড় ভাইয়ের মুকেশ আম্বানি  ক্ষেত্রে ছিল অমূল্য রতন যা তাকে বিশ্বের অষ্টম  ধনী  তে রূপান্তর করেছিল ।

সত্য গল্পটি উপস্থাপনার অর্থ হল আপনার বিচক্ষণতা এবং ভাগ্য আপনাকে কোন জায়গা থেকে কোন জায়গায় নিয়ে যেতে পারে তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই জানে ,এই ধরনের হাজারো গল্প পৃথিবীতে হয়েছে যেমন google. com এক সময় ইয়াহু কোম্পানির কাছে বিক্রি করার জন্য গিয়েছিল ,কিন্তু দামে ঠিকমতো না পাওয়াই সেটি বিক্রয় করে নি,  আজ গুগল পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সার্চ ইঞ্জিন।

🔴একজন  রোগী তার অসুস্থতার জন্যই একজন রেজিস্টার  ডাক্তারের কাছে গেলো, ডাক্তার তাকে চেকআপ করে কিছু ঔষধ প্রেসক্রিপশন করে দিলো। এখন  রোগী কি ডাক্তার কে প্রশ্ন করতে পারে যে আপনি  আমাকে অমূক ঔষধ , তমূক ওষধ কেনো দিলেন, কেনো এত এমজি/পাওয়ার ঔষধ দিলেন?  এই প্রশ্নটি করা কি আদৌ যোক্তিক হবে? নিশ্চয় না। কারণ ডাক্তার তার এই বিষয়ে পড়াশোনা  করে তার অর্জিত জ্ঞান থেকেই আপনাকে প্রেসক্রিপশন দিয়েছে, যেটি সেবন করে আপনি এখন সুস্থ।

ঠিক তেমনি একজন ডোমেইন ইনভেস্টরস কে কোনো সাধারন মানুষ প্রশ্ন করতে পারে না, এই ডোমেইন বা শব্দটি এত লাখ বা এত কোটি টাকা কেনো/কেমনে বিক্রয় হলো, কেনই বা বাইয়ার কয়েক কোটি টাকা দিয়ে সেটি কিনলো? নিশ্চয় আপনার প্রশ্ন টি করা অযৌক্তিক। কেননা যিনি ডোমেইন ইনভেস্টরস বা ডোমেইনার তিনি এই বিষয়ে কয়একটি / ৪/৫ বছর পড়াশোনা করে, একটি দীর্ঘ সময়  প্র্যাকটিস করার পর তবেই একজন দক্ষ ডোমেইন ইনভেস্টরস হয়েছেন।

একটি ডোমেইনের প্রকৃত মূল্য বুঝতে, যেমন : একটি ডোমেইন কেন বাইয়ার আপনার থেকে এত দাম দিয়ে ক্রয় করবে, সেই ডোমেইন মূলত কোন কাজে ব্যবহার হবে এবং সেটির মার্কেটপ্লেস এর লিস্টিং করার সময় কত দাম দিয়ে রাখবেন ইত্যাদি সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় বুঝতে, শিখতে এবং জানতে মোটামুটি আপনার তিন থেকে চার বছর  কমবেশি সময় প্রয়োজন হবে, এটিও আপনার উপর নির্ভর করবে।

সর্ব প্রথম ধৈর্য্য, দ্বিতীয়তঃ গবেষণা এবং তৃতীয়তঃ দক্ষতা এই তিনটি বিষয়ে আপনার মধ্যে থাকতে হবে একজন  ডেমেইন ইনভেস্টর হওয়ার জন্য।     তাই তিনিই বুঝতে পারেন কোন ডোমেইনটি মূল্যবান / মহা রত্ন,  বা কোনো ডোমেইনটি মূল্যহীন। কোনো ডোমেইনটি আগামীতে কয়েক কোটি টাকা বিক্রয় হবার সম্ভবনা রয়েছে বা কোন ডোমেইনটি তেমন সম্ভবনা নায়। আশা করছি বিষয়টির সম্পর্কে পরিস্কার একটি ধারনা পেয়েছেন।  একটি মূল্যবান ডোমেইন থাকা মানে আপনার কাছে একটি মূল্যবান  জমি থাকা  বা তার অনুরূপ কোন সম্পত্তি থাকার সমান ।