🔴অনেকেই ভাবেন একটা ক্লাস কিংবা একদিন একটু শিখিয়ে দিলেই পারবেন। আসলে তারা সম্পূর্ণ ভূল চিন্তা করছেন।
দেখুন যদি কোন জিনিসের মাস্টারি লেভেল জানতে ১/৩ মাসে হয়ে যেত তাহলে ৪ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রির কোন প্রয়োজন ছিলনা পৃথিবীতে।
প্রায় ৬ বছর ধরে শিখে যাচ্ছি এখনও শিখছি। এই ফিল্ডে শত শত সাকসেসফুল ইনভেস্টরদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে আলাপ করার সুযোগ হয়েছে, কাজ করার সুযোগ হয়েছে, সামনাসামনি দেখা করার সুযোগ হয়েছে। তারা সবাই যার যার নিশে অতুলনীয়।
আপনাকে এমন নিশ খুজে পেতে হবে যা কেউ বা মেজরিটি এখনও খুজে পায়নি। কোন ফিল্ড স্যাচুরেটেড হয়ে গেলে সেখানে আপনি আর ডোমেইন কিনতে পারবেন না। কারন সেখানে বিগ মানি চলে এসেছে।
আপনাকে অনেক বেশি এডভান্সড চিন্তা করতে হবে। সব ট্রেন্ড কিংবা আপকামিং গ্লোবাল চেঞ্জ এর বিষয়ে ধারনা রাখতে হবে।
কিভাবে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করবেন এটা খুব ব্যাসিক একটা প্রশ্ন। এই ব্যাসিক যদি আপনি নিজে নিজে না করতে পারেন যা আজকাল চ্যাটজিপিটিকে জিজ্ঞেস করলেও স্টেপ বাই স্টেপ বলে দিবে।
জেনারেলি এই ফিল্ডে কেউ শিখে আসে নাই। কারো থেকে ক্লাস করে আসে নাই। টিউউটোরিয়াল দেখে শিখে নাই। এখনে সবাই এডভান্সড চিন্তা করে একজন আরেকজন এর থেকে। এখানে একেকজন একেক রকম স্ট্রাটেজি তৈরি করে আগায়, তাদের ফিনানশিয়াল স্ট্রেন্থ, রিসার্চ ক্যাপাবিলিটি বেজ করে।
সর্বশেষ অনেকেই ভাবেন আপনার এই ডোমেইন এর ভ্যালু কত কার কি মনে হয়? আসলে দেখুন আপনি আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে নিজেই কনফিডেন্ট না, আপনি নিজেই জানেন না এর ভ্যালু কত, কেন রেজিষ্ট্রেশন করেছেন, কার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করেছেন। আপনার ডোমেইন রিলেটেড সেলস হিস্টোরি আছে কিনা আপনি একটু খুজে দেখেন নাই। এগুলো চেক না করে আপনি একটা ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন কিংবা কিনে ফেললেন এবং এখন চাচ্ছেন অন্য কেউ আপনার ডোমেইনের ভ্যালু খুজে বের করে দিক। আসলে এই চাওয়া বা প্রশ্ন তাহলে অবান্তর কিনা?
এর থেকে আপনি আপনার ডোমেইনের সম্ভাব্য পটেনশিয়ালটি শেয়ার করুন আমাদের সাথে। আমরা ডিসকাস করি আমরাও শিখি আপনার ডোমেইন থেকে কিভাবে এই নিশের আরো কিওয়ার্ড খুজে পাওয়া যায়।
আমাদের সবার একটা কমন মিস কনসেপ্ট হচ্ছে কোনোরকম একটি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে তারপর সেটা দিনের পর দিন মার্কেটিং করতে হবে। আসলে এই সেক্টরে মার্কেটিং বলতে কিছু নেই। চিপ ডোমেইন কিছু আউটবাউন্ডকরে সেল হয় সেটা এক্সেপশন।
আমাদেরকে দিনের পর দিন স্টাডি করে সব অকশন, এক্সপায়ার্ড লিস্ট, ব্যাকওর্ডার, মার্কেটপ্লেস খুজে খুজে বেস্ট ডোমেইন খুজে বের করতে হবে।
সঠিক কিংবা ফিউচার পটেনশিয়াল ডোমেইন কিনতে পারলেই ৯০% কাছাকাছি চলে আসবেন সাককেসফুল ফিউচার সেলস এর।
আপনি ডোমেইন কিনবেন এক মাস ঘুরে, খুজে, স্টাডি করে, ট্রেড অফ অপরচুনিটি হিসেব করে।
আপনি জাস্ট একদিন সময় দিবেন আপনার কেনা ডোমেইন মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করতে এবং প্রাইসিং ঠিক করতে। তারপর ভূলে যাবেন আগামী কয়েক বছরের জন্য। মাঝে মাঝে খোজ নিবেন আপনার কেনা ডোমেইন নিশের বর্তমান মার্কেট ডিমান্ড কেমন, সামনে কি কি ইনোভেশন আসতে চলেছে। সেই হিসেবে করে সময়মত রিনিউ করে যাবেন।
আর বাকি পুরোটা সময় দিবেন আবার নতুন কোন ভালো ডোমেইন রেজনেবল প্রাইসে কিনতে।
লিখেছেন: সাইফুল মনি ও প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
🔴এই সেক্টরে কাজ করার জন্য যে সকল টুলস এর সাথে আপনার পরিচিত হওয়া দরকার সে টুলস এর ব্যবহার জানতে হয়ত দুই থেকে তিন মাস বা সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগতে পারে , এটি আপনার ওপর নির্ভর করবে। একটি ডোমেইনের প্রকৃত মূল্য বুঝতে, যেমন : একটি ডোমেইন কেন বাইয়ার আপনার থেকে এত দাম দিয়ে ক্রয় করবে, সেই ডোমেইন মূলত কোন কাজে ব্যবহার হবে এবং সেটির মার্কেটপ্লেস এর লিস্টিং করার সময় কত দাম দিয়ে রাখবেন ইত্যাদি সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় বুঝতে, শিখতে এবং জানতে মোটামুটি আপনার তিন থেকে চার বছর কমবেশি সময় প্রয়োজন হবে, এটিও আপনার উপর নির্ভর করবে। সর্ব প্রথম ধৈর্য, দ্বিতীয়তঃ গবেষণা এবং তৃতীয়তঃ দক্ষতা এই তিনটি বিষয়ে আপনার মধ্যে থাকতে হবে একজন ডেমেইন ইনভেস্টর হওয়ার জন্য।
এ সেক্টরে অন্যজনের ইনকাম দেখে মনে হতে পারে এটা ভাগ্যের খেলা । এমনটা ভাবুন তাহলে সেটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা , কারণ শতকরা 5% {পারসেন্ট} ভাগ্য, বাকি 95% আপনার স্কিল, আপনার পরিশ্রম, চেষ্টা, এবং দক্ষতায় ও ইবাদত আপনাকে ভাগ্য তৈরি করে দেবে, আবারো বলছি অত্যন্ত ধৈর্যশীল না হলে এবং লোকসান বা ক্ষতির দায়ভার বহন করতে না পারলে ও তিন থেকে চার বছর একটানা প্র্যাকটিস করে টিকে থাকতে না পারলে বা এতটা সময় ধরে কাজ শেখার বা প্র্যাকটিস করার সেই সময় আপনার না থাকলে অনুগ্রহ করে এ সেক্টরটিতে আসবেন না , এটি আপনার জন্য না।
আপনাকে প্রতিদিনই ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সর্বনিম্ন এই সেক্টরটিতে গবেষণা ও স্কিল ডেভেলপ করতে হবে ।
জ্ঞান কখনো আপনার কাছে আসবে না বরং আপনাকে জ্ঞানের কাছে যেতে হবে|
তাই ঝুঁকি নিতে না পারলে এবং একটি লম্বা সময় ধরে একটানা তিন থেকে চার বছর লেগে থাকতে না পারলে মেধা এবং আগ্রহ অনুসারে সময়টি কম বেশি হতে পারে। বাকিটা সিদ্ধান্ত আপনার?
পরীক্ষার হলে ,বাসর রাতে, ও কবরে এবং ডোমেইন ইনভেসমেন্ট আপনার পারফরম্যান্স আপনাকে নিজেই দেখাতে হবে. অন্য কেউ এসে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে না |
লিখেছেন: প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
If you have a valuable domain, it is equivalent to having a building or a flat or land, or gold, diamonds. If you want to know this topic, you have to do graduation on domain investment.
লিখেছেন: প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
🔴এই সেক্টরটিতে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রায় ৯৫% ভুল করেন । যেকোনো একটা/ একাদিক ডোমেইন ক্রয় করে সেটি অকশন বা নিলামে বিক্রয় করে, এক রাতেই বা কয়দিনের মধ্যেই আপনি বিলোনিয়ার বা কোটিপতি হয়ে যাবেন । এমন দিবা স্বপ্ন দেখে অনেকেই যা একেবারে হাস্যকর | প্রথমত আপনি ভ্যালুলেস ডোমেইন ক্রয় করে, সেটিকে আবার ইচ্ছামত দাম বসিয়ে দেয়। এরপর মনে করেন আপনার কাজ শেষ। এই কাজে যদি আপনি মনে করেন এটা সম্পূর্ণ ভাগ্যের উপর তাহলে সেটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। এই সেক্টরে আপনার 95% স্কিল এবং বাকি ৫% নির্ভর করে আপনার ভাগ্য ।
পানিতে যদি কেউ একজন আপনাকে জোড় পূর্বক কিছুক্ষন চুবিয়ে রাখা হয়,এবং আপনি নিঃশ্বাস নিতে না পারেন, যদি মৃত্যু প্রায় হয়ে যাচ্ছেন, এমন অবস্থায় আপনি কি চাইবেন বা কার কথা আপনার মনে পড়বে, আপনার বাবা, মা, বউ, জামাই নিশ্চয় কাউকে না। আপনি শুধু একটু oxygen চাইবেন, বাঁচার জন্য। ঠিক এমনটা আপনার লক্ষ্যে আপনাকে টার্গেট হতে হবে, যেমন বিসিএস পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে আপনার টার্গেটেড ক্যাডার হওয়া, বা ১র্ম শ্রেনী সরকারী চাকুরী পরীক্ষা বা ফ্রিল্যান্সীং বা ডোমেইন ইনভেস্টমেন্ট আপনার টার্গেটেড অনুসারে মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করে নিয়ে আসা সহ আপনার স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়া , তবেই আপনি ইনশাআল্লাহ নিশ্চিত সফল হতে পারবেন।
প্রথমত আপনি শিখবেন সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণ করে এবং অনেক স্কিল বাড়াবেন ।দ্বিতীয়তঃ আপনি ইনভেস্ট করবেন ডোমেইন ক্রয় করে মার্কেটপ্লেসে নিলামে ছাড়বেন এবং তৃতীয়তঃ আপনার সৃষ্টিকর্তার উপর একনিষ্ঠতার সহকারে ভরসা করবেন । ইনশাআল্লাহ হয়তো এক্ষেত্রে আপনি সফল হতে পারেন । মনে রাখা জরুরী যে , সৃষ্টিকর্তা তখনই আপনাকে সাহায্য করবে যখন আপনি আপনার সর্বত্র চেষ্টা বা পরিশ্রমটি দিয়েছিলেন সেই কাজে।
লিখেছেন: প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
সুতরাং ডোমেইন ইন্ডাস্ট্রি কোন ছোটখাট বিষয় নয় এটি বিশাল একটি ইন্ডাস্ট্রি এবং বিশাল একটি চ্যালেঞ্জিং বিজনেস।
পৃথিবীতে প্রায় ১৭০০ প্লাস ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর হয়েছে ,যেমন ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েবসাইট ডিজাইন ,ডিজিটাল মার্কেটিং,অ্যাপিলিয়েট মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ইউ আই ,ইউ এক্স ডিজাইন, টু ডি, থ্রিডি কাজ ,ভিডিও এডিটিং ,অডিও এডিটিং,এসইও, একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং,ডোমেইন ইনভেসমেন্ট, আইন বিভাগ নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং, ইত্যাদি ইত্যাদি এ ধরনের প্রায় ১৭০০ প্লাস সেক্টর রয়েছে । আরেকটু সহজ ভাবে বলতে গেলে যেমন ধরুন মেডিকেল সাইন্স পার ডাক্তার অথবা ডাক্তার এর মধ্যে বিভিন্ন বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করা যাবে যেমন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ সার্জন হার্ট বিশেষজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ অর্থপ্রেডিক্স , এনিম্যাল সাইন্স ডাক্তার ইত্যাদি,
আবার ধরুন ধরুন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করতে গেলে ইলেকট্রিক্যাল - ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ,আর্কিটেক ইঞ্জিনিয়ার ,কম্পিউটার সাইন্স ,অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ডিপার্টমেন্ট, ইত্যাদি বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে এবং একইভাবে ফ্রিল্যান্সিং জগতে বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে |
আবার একটি সাবজেক্টে মধ্যে সাব - সাবজেক্ট হয়েছে যেমন ধরুন ডিজিটাল মার্কেটিং এটি একটি সাবজেক্ট ,এর মধ্যে সাব সাবজেক্ট হিসেবে ইউটিউব মার্কেটিং্ ফেসবুক মার্কেটিং, সহ সকল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং ,অ্যাপ্লিয়েট মার্কেটি্ এসইও , ইত্যাদি ইত্যাদি আরো সাবজেক্ট রয়েছে।
এখানে কোনটাই সহজ বা কোনটাই মারাত্মক কঠিন বিষয়টি এমন নয় , বিষয়টি হচ্ছে আপনাকে ধৈর্য ধরে কোন একটি ডিপার্টমেন্ট নিয়ে লেগে থাকতে হবে।
এছাড়া বিভিন্ন এজেন্সি তৈরি করে অর্থাৎ নিজের একটি টিম তৈরি করে কোম্পানি ভিত্তিক প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি অথবা ওয়ান পারসন কোম্পানি এভাবে একটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরকে বিজনেসে রূপান্তর করা যায়। আবার কোন একটি বিষয় নিয়ে নিজেই নিজে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে ব্যবহার করে বিজনেস বা ব্যবসা করা যায়, যেমন এসইও ,ডোমেইন ইনভেসমেন্ট ইত্যাদি।
বর্তমানে বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয় পেশা হিসেবে বিবেচিত। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিংকে সহজে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের মাধ্যম মনে করে আগ্রহী হচ্ছেন। তবে, সঠিক ধারণার অভাবে অনেকেই ভুয়া বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পড়ে প্রতারিত হচ্ছেন।
ফ্রিল্যান্সিং কী?
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি কাজের ধরণ যেখানে নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে যুক্ত হয়ে কিংবা না হয়েও কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করে আয় করতে পারেন। এখানে কর্মী নিজেই কাজের ধরন, সময় এবং ক্লায়েন্ট নির্বাচন করতে পারেন। জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কন্টেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ভিডিও এডিটিং।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কীভাবে পাওয়া যায়?
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বেশ কিছু আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেমন Upwork, Freelancer, Fiverr এবং Toptal। এইসব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজেক্টে আবেদন করে কাজ পাওয়া যায়। এছাড়া, সোশ্যাল মিডিয়া বা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কাজ করা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তরুণদের চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভ্রান্ত করছে। যেমন: "ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করুন" বা "কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই হাজার ডলার আয় করুন।" বাস্তবতা হলো, ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে হলে ধৈর্য, দক্ষতা এবং সঠিক নির্দেশনা প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সিং রাতারাতি আয়ের পথ নয়।
ভুয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ফাঁদ
অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কম খরচে অনেক কিছু শেখানোর প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেসব কোর্স তেমন সুফল দেয় না। এতে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন না এবং হতাশ হন। সঠিক প্রশিক্ষণ নিতে হলে প্রতিষ্ঠানটির ট্রেনিং মডিউল, প্রশিক্ষকদের অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া যাচাই করা জরুরি।
যেভাবে প্রতারণা থেকে বাঁচবেন
• বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হবেন না: প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যাচাই না করে কোনো বিজ্ঞাপনের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেবেন না।
• বিশ্বস্ত উৎস থেকে শিখুন: যেসব প্রতিষ্ঠান সফল প্রশিক্ষণার্থীদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে, তাদের কাছে শিখুন।
• ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সঠিক ধারণা অর্জন করুন: ইউটিউব ভিডিও, ব্লগ এবং আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রাথমিক ধারণা নিন।
• সহজ আয়ের প্রলোভনে পা দেবেন না: ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতাভিত্তিক কাজ। সফল হতে সময়, পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।
সঠিক দিকনির্দেশনার গুরুত্ব
বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সম্ভাবনা অত্যন্ত উজ্জ্বল। তবে সঠিক দিকনির্দেশনা ছাড়া সফলতা অর্জন কঠিন। ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য যথাযথ গবেষণা করুন এবং দক্ষতা উন্নয়নের ওপর জোর দিন। ধৈর্য, সতর্কতা এবং পরিকল্পিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনার স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব।
ভবিষ্যৎ আপনার হাতে, সতর্ক থাকুন এবং সঠিক পথে এগিয়ে যান।
লিখেছেন: প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।
এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।
ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন-
HMT (ঘড়ি)
BAJAJ (স্কুটার)
DYANORA (TV)
MURPHY (radio)
NOKIA (Mobile)
RAJDOOT (bike)
AMBASSADOR (গাড়ি)
এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।
এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে।
আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান-
UBER কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই। তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-ভাড়ার কোম্পানি হল UBER.
Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই।
একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।
আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ।
নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে যাবে।
সামনের 20 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে।
তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।
গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে।
গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না।
ভেবে দেখুন, আজ থেকে 10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে।
টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার।
যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে থাকুন।
সাফল্যকে সাথে রাখুন, সময়ের সাথে থাকুন।
Sitting down will cause you to repent. It is a kind of pain.
Working will make you successful. It is also a kind of pain.
Now the question is, which pain do you want to take?
The regret of sitting idle, or the pain of the success of tireless work?
Pain you must take, but you can choose which pain will change your future.
এক ব্যক্তি তাঁর ছেলেকে ডেকে বললেন, যাও তো গাড়িটা বিক্রি করে আসো !
ছেলে ফিরে এসে বলল, বাবা গাড়ির দাম বলতেছে ৩০ হাজার টাকা!
বাবা বললেন, অন্য দোকানির কাছে যাও।
ছেলে ফিরে এসে বলল, বাবা উনি তো বলতেছেন আরো কম, ২০ হাজার ।
বাবা বললেন, অন্য দোকান দেখো না!
ছেলে এবার গেল এক এন্টিকের দোকানে।
দোকানি গাড়ি দেখে হতবাক।
দ্বিতীয় বিশ্বযু*দ্ধের সময়কার গাড়ি! কেমনে কী! গাড়ির দাম দিতে চাইলেন ৩০ লাখ টাকা!
বাবা সব শুনে বললেন, হে আমার সন্তান জীবনে তোমাকে সবাই সমান দাম দেবে না! হয়তো এমন কাউকে পাবে যে তোমার আসল মূল্য বুঝবে! যে বুঝবে সেই তোমার আসল বন্ধু! বাকিরা দরকারের সঙ্গী! দরকারের সঙ্গীসহ সবাইকে ভালোবাইস্স! কেবল বিশ্বাস করিও তাকে যে তোমার মূল্য বোঝে!
গাড়িটির মত করে ঠিক তেমনি আপনার কিছু ডোমেইন কিছু মানুষের কাছে মূল্যহীন। ঠিক বিপরীতে অন্য একটি মানুষের বা কোম্পানি কাছে সেটির মূল্য অনেক। তাই সঠিক বায়ারের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আপনাকে |
প্রবন্ধটির ক্রেডিট এবং রিসার্চঃ মোঃ মসরাক হোসাইন সানি । লেখক এর অনুমতি ছাড়া প্রবন্ধটির অনুলিপি অন্য কোথাও শেয়ার বা কপি করা যাবে না।
সচেতন মূলক পোস্ট....
আমরা এমন এক জাতি বাঙালি, যে জাতি কোন স্কিল না শিখে ,তেমন কোন পরিশ্রম না করে, কোটি কোটি বা লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে আগ্রহী হয় এবং এই লোভেই তারা পরে ফাঁদে এবং এর ফাঁদেই হয় সর্বশ্রান্ত দেখুন আজকের এই ভিডিও:
আমরা বাঙালি এটাও বুজি না যে , আমি যে কাজ করছি তাতে কোম্পানির লাভটা কি? এবং কোম্পানি কি কাজ করে আমার স্যালারি দিচ্ছে ? বা আমার টাকাটি দ্বিগুণ করে দিচ্ছে ? একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেই অনলাইন থেকে কখনো প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনাই নাই । দ্বিতীয়ত যে ডলার বা ইউরো সেটি উত্তোলন করতে কেন নতুন করে আবার আমাকে ডিপোজিট করতে হবে?
কোম্পানি যদি উত্তোলন চাষ চার্জ কেটে রাখে সে ক্ষেত্রে আমার একাউন্টে থাকা সে রিজার্ভ ডলার বা ইউরো থেকেই কেটে নিবে সুতরাং এই দুটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেই এরা কি আসলে প্রতারক নাকি সত্য কোন কোম্পানির সেটা প্রমাণ হয়ে যায় | এই বাঙালি আর কতবার প্রতারিত হলে তাদের বুদ্ধি বিবেক জাগ্রত হবে??
লিখেছেন: প্রকৌশলী মোঃ মসরাক হোসাইন (সানি)
লেখকের অনুমতি ছাড়া প্রবন্ধটি বা লিখা কপি করা সম্পূর্ণ নিষেধ |
Quick Links:
🔴Home
🔴Live chat
🔴What,s App
🔴Skype
🔴Complaint
🔴Notice
🔴About us
🔴Founder & CEO
🔴Built Domain Holidays
🔴History
🔴Domain & Hosting Concultant Service
🔴Bank
🔴Office Staff
🔴Built Staff Loan
🔴Domain Sale history at big budgets
🔴Domain Sale history at small budgets
🔴Office Address
🔴Investor Profile
🔴Domain Information
🔴Contact us
🔴Logo
🔴ICANN
🔴Proposed Land
🔴Our Upcoming Service
🔴Recruitment of Investors
🔴Recruitment Notice
🔴Why we work as a team
🔴Artificial intelligent
🔴Domain Investor
🔴Built Domain Welfare Foundation (BDWF)
🔴Chittagong Blood Donate Foundation (CBDF)
🔴Built Domain Constitution
🔴Patience Research Skill
🔴Built Domain Purpose of Naming
🔴Co-Founder & Director
🔴Domain Graduate
🔴Top 100 Domain Name Sales
🔴Inspiration
🔴Sponsor
🔴Thinking Outside the box
🔴 Kabosu
🔴Legal Advisor & DI
🔴Remote Job
🔴Today News
🔴Built Agro
🔴Secure Internet
🔴Sister Concern Company
🔴Built Bkash Agent
Dhaka Branch
Fakirapool,
Box Culvert Road,
Motijheel, Dhaka-1000
Chittagong Branch
W/E-11, Ferozshah (4207),
A K Khan Moor,
Akborshah Thana ,
Chittagong. Bangladesh.
Phone & Whats App: 01911268807
Gmail: builtdomain@gmail.com
Website: https://www.builtdomain.com
Facebook: https://www.facebook.com/BuiltDomain
Linkedin: https://www.linkedin.com/in/builtdomain/
Business E-mail: contact@builtdomain.com
Built Agro Ltd.
Sister Concern Company
Contact
Mail: builtagro@outlook.com
ICANN / Headquarters
The Internet Corporation for Assigned Names and Numbers.
Los Angeles, California, United States.
12025 Waterfront Drive, Suite 300 Los Angeles, CA 90094 US.
Power By The Internet Corporation for Assigned Names and Numbers. (ICANN)